তিনি গতকাল (রোববার) মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে পাশ্চাত্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান আন্দোলনকে কঠোর হাতে দমনের ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং এর তীব্র নিন্দা জানান।
রায়িসি বলেন, কথিত মানবাধিকার ও বাক-স্বাধীনতার রক্ষক বলে দাবিদাররা যে পাশ্চাত্যে ‘কতৃত্ববাদী ও মানবাধিকারবিরোধী’ শাসনব্যবস্থা চালু করেছে তার স্বরূপ এখন বিশ্ববাসীর সামনে উন্মোচিত হয়ে পড়েছে। গাজায় ইসরাইলের গত আট মাসের গণহত্যামূলক যুদ্ধ পশ্চিমাদের মুখোশ খুলে দিতে সহায়তা করেছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমেরিকা ও ইউরোপীয় দেশগুলো ছাত্র আন্দোলন দমন করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকদের অপমান-অপদস্থ করার পাশাপাশি শিক্ষা ও গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠানগুলোর অবমাননা করছে। সেইসঙ্গে তারা প্রকাশ্যে গোটা বিশ্বের চোখের সামনে বাক স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে।
এসব ঘটনায় কথিত পশ্চিমা সভ্যতার নাড়িভুড়ি বিশ্ববাসীর সামনে বের হয়ে এসেছে বলে মন্তব্য করেন ইরানের প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, কথিত স্বাধীনতা ও মানবাধিকার রক্ষার পশ্চিমা দাবি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে এতদিন ইরান যে দাবি করে আসছিল তা সঠিক প্রমাণিত হয়েছে। #
342/