তিনি বলেছেন, সব ধরনের সহযোগিতা এবং অস্ত্র বিক্রি বন্ধসহ এর বাইরেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
গত বুধবার তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এবং ওপেক বহির্ভূত দেশগুলো প্রতিদিন ২০ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু আমেরিকা চেয়েছিল ওপেক তেলের উৎপাদন না কমিয়ে বরং স্বাভাবিক রাখুক তাতে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমে আসতো।
এ অবস্থায় ওপেক প্লাস তেলের উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিলে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়ে যায় যা মার্কিন মধ্যবর্তী নির্বাচনের ক্ষেত্রে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হয়। উৎপাদন কমানোর কারণে পরিস্থিতি ঠিক রাখতে আমেরিকা প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ব্যারেল তেল সরবরাহ করতে বাধ্য হচ্ছে।
আমেরিকায় তেল এবং গ্যাসের দাম বাড়লে ভোটাররা ডেমোক্র্যাট দলের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে রিপাবলিকান প্রার্থীদের বেছে নিতে পারেন। এ কারণে ডেমোক্র্যাট বেশ কয়েকজন সিনেটর এবং প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং দেশটির কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করার কথা বলছেন।#
342/