তিনি তেহরানে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ইহুদিবাদী সরকারের সঙ্গে আরব ও মুসলিম দেশগুলোর সম্পর্ক স্থাপনের ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি, স্থিতিশীলতা কিংবা নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হবে না। সেইসঙ্গে নির্যাতিত ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রেও সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ সহায়ক হবে না।
ইরানের এই মুখপাত্র বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণ কখনোই ইসরাইলের সঙ্গে আরব দেশগুলোর সম্পর্ক স্থাপনকে স্বাগত জানায়নি। এছাড়া, যেসব আরব সরকার এই ঘৃন্য কাজ করেছে সেসব দেশের জনগণও ইহুদিবাদী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে মোটেও ইচ্ছুক নয়।
এ সময় নাসের কানয়ানি দখলদার ইসরাইলের ব্যাপারে তার দেশের অবস্থান ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণ চায় তাদের ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ে আঞ্চলিক দেশগুলো তাদের পাশে থাকুন এবং ইরান তাদের এই দাবিকে সম্মান জানায়।
এর আগে এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু দাবি করেন, সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরাইলের সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতের অবসান ঘটবে। তিনি বলেন, সৌদি আরব তার আকাশসীমায় ইসরাইলি বিমান প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে। কাজেই পরিবর্তনের যে আভাস পাওয়া যাচ্ছে তাকে কাজে লাগিয়ে আমরা সামনের দিকে অগ্রসর হবো।#
342/