ইসলামী সভ্যতায় নারীর ভূমিকা বিষয়ক ওই সম্মেলনে ইরানের মজলিসে শুরায়ে ইসলামির প্রতিনিধিসহ পাকিস্তানের বুদ্ধিজীবী, নারী এবং সাংস্কৃতিক কর্মীগণ উপস্থিত হয়েছিলেন। সম্মেলনে রাসূলের (সা) নাতনী হযরত জয়নাব (সা.)'র ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন দিক নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। ইরানি সম্প্রচার সংস্থার বরাত দিয়ে পার্সটুডে আরও জানিয়েছে, ইসলামের পুনরুজ্জীবনে তাঁর প্রভাব, ইসলামের ইতিহাসে হযরত জয়নাব (সা.)'র সাহস, ত্যাগ এবং অন্তর্দৃষ্টি মহান ঐশ্বর্যের প্রতীক হয়ে আছে।
বিশেষ করে আশুরার ঘটনার পর তিনি তাঁর জ্ঞানগর্ভ বক্তৃতার মাধ্যমে হোসেইনি বিদ্রোহ এবং ইসলামী মূল্যবোধ সংরক্ষণে তাঁর ভূমিকা সম্পর্কে সুস্পষ্ট বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন।
সেইসঙ্গে ওই সম্মেলনে ইসলামী সভ্যতায় নারীর অবস্থান নিয়েও আলোচনা করা হয়। বক্তারা জোর দিয়ে বলেছেন: হযরত জয়নব (সা.)'র মহান ব্যক্তিত্ব থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে মুসলিম নারীরা বৈজ্ঞানিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে।
এই সম্মেলনের বক্তারা ইসলামী শিক্ষায় নারীর উচ্চ মর্যাদার কথা তুলে করেন এবং ইসলামী সভ্যতায় নারীর ভূমিকা সঠিকভাবে উপস্থাপনের গুরুত্বের উপরও জোর দেন।#
342/