‘আহলে বাইত বার্তা সংস্থা’

সূত্র : ابنا
শুক্রবার

২ জুন ২০২৩

৭:৫৮:২৪ AM
1370546

আবনা প্রাদেশিক বিভাগ; কায়েমশাহর

সারাদেশে সক্রিয় কার্যক্রম পরিচালনা করছে পাঁচ সহস্রাধিক কুরআন ভিত্তিক কেন্দ্র

ইরানের জাতীয় কুরআন ও ইতরাত ইনস্টিটিউশনস অ্যান্ড অর্গানাইজেশন ইউনিয়নের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, এদেশে ৫২০০টি কুরআন কেন্দ্রের সক্রিয় থাকার তথ্য দিয়েছেন।

আহলে বাইত (আ.) বার্তা সংস্থা (আবনা): কায়েমশাহরের পৌরসভা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‌‘৫ম কায়েমশাহর কুরআনী ব্যক্তিত্ব ও কুরআনের খাদেমদেরকে সম্মাননা প্রদান’ শীর্ষক সম্মেলনে ‌‘মোহাম্মদ আনজুম শুয়া’ বলেন: সারাদেশে তিন হাজারের অধিক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান এবং শহর, গ্রাম ও অন্যান্য অঞ্চল মিলিয়ে ৫ হাজার ২০০টি কুরআন কেন্দ্র রয়েছে; যেগুলো বাইতুল কুরআন ও কুরআন ইনস্টিটিউট শিরোনামে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। প্রতিটি বাইতুল কুরআনে ২ জন এবং প্রতিটি কুরআন ইন্সটিটিউটে ১০ জন করে শিক্ষক সক্রিয় রয়েছেন।

জাতীয় কুরআন ও ইতরাত ইনস্টিটিউশনস অ্যান্ড অর্গানাইজেশন ইউনিয়নের প্রধান আরও বলেন, কুরআন মাহফিলে অংশগ্রহণের দিক বিবেচনায় তেহরানের পর মাজানদারান প্রদেশের অবস্থান সবার উপরে। এর কারণ হল, প্রথমতঃ প্রদেশটির মানুষের অন্তর্নিহিত ও অভ্যন্তরীণ ভালোবাসা এবং দ্বিতীয়তঃ কুরআন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলির বছরের পর বছরের প্রচেষ্টা; যার ফল আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি।

তিনি বলেন, মাজানদারানে অনুষ্ঠিত হওয়া আজকের সম্মেলনটির শূন্যস্থান দেশে উপলব্ধি হচ্ছিল। এর ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, সর্বোচ্চ নেতার নির্দেশনা, বাসা ভিত্তিক কুরআনী মজলিসকে আরও সমৃদ্ধ করা এবং কুরআন ইনস্টিটিউটগুলো তাদের কার্যক্রমের একাংশ এই বাসা ভিত্তিক কুরআন কার্যক্রমে মনোনিবেশ করার প্রতি গুরুত্ব প্রদান করা।

আনজুম শুয়া দেশে বিপুল সংখ্যক কুরআনের শিক্ষক এবং মুবাল্লিগ কর্তৃক কুরআনের সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার এবং কুরআনের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কথা স্বীকার করে বলেন: কর্মকর্তাদের দায়িত্ব হল এই কুরআনের সেবকদের খুঁজে বের করা, তাদেরকে সমর্থন করা এবং তাদেরকে সম্মাননা প্রদান করা, যাতে কুরআনের সংস্কৃতি বিকাশে তারা উৎসাহিত হয়।#176