তাদের অপরাধ অব্যাহত রেখে, ইসরায়েলি সেনা বাহিনী গাজা উপত্যকার কেন্দ্রস্থলে "নেটজারিম" অক্ষের কাছে মানবিক সাহায্য গ্রহণের জন্য অপেক্ষারত ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্যবস্তু করে।
এই অপরাধে ২৫ জন ফিলিস্তিনি নাগরিক শহীদ হন এবং ১২০ জন আহত হন।
এর আগে, সংবাদ সূত্রে ঘোষণা করা হয়েছিল যে দখলদার বাহিনী গাজা উপত্যকার সালাহ আল-দিন স্ট্রিটে সাহায্যের জন্য অপেক্ষারত ফিলিস্তিনিদের উপর আক্রমণ করেছে, যার ফলে ১১ জন নিহত এবং ১০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সরকারের হামলায় শহীদের সংখ্যা বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে, ঘোষণা করেছে যে ৭ অক্টোবর, ২০২৩ (১৫ মে, ১৪০২) থেকে এই হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে ৫৫,৭০৬ জন ফিলিস্তিনি নাগরিক শহীদ হয়েছেন।
ইহুদিবাদী সরকার ৭ অক্টোবর, ২০২৩ (১৫ মেহের ১৪০২ হিজরি) গাজা উপত্যকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে দুটি প্রধান লক্ষ্য নিয়ে: হামাস আন্দোলনকে ধ্বংস করা এবং অঞ্চল থেকে ইহুদি বন্দীদের ফিরিয়ে আনা, কিন্তু তারা এই লক্ষ্যগুলি অর্জন করতে ব্যর্থ হয় এবং বন্দী বিনিময়ের জন্য হামাস আন্দোলনের সাথে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে বাধ্য হয়।
১৯ জানুয়ারী, ২০২৫ (৩০ ডি ১৪০৩), হামাস এবং ইহুদিবাদী সরকারের মধ্যে একটি চুক্তির ভিত্তিতে, গাজা উপত্যকায় একটি যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বেশ কয়েকজন বন্দী বিনিময় করা হয়। যাইহোক, ইহুদিবাদী সরকার পরবর্তীতে যুদ্ধবিরতি আলোচনার দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রবেশ করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং যুদ্ধবিরতির শর্ত লঙ্ঘন করে মঙ্গলবার, ১৮ এসফান্ড ১৪০৩ সকালে গাজা উপত্যকার বিরুদ্ধে সামরিক আগ্রাসন পুনরায় শুরু করে। #
342/
Your Comment