এ সম্পর্কে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল সাংবাদিকদের বলেন, আমরা তাইওয়ানের ওপর সামরিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক চাপ প্রয়োগ বন্ধ করতে বেইজিং-এর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা এর পরিবর্তে অর্থবহ কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানাচ্ছি।
প্যাটেল দাবি করেন, যেকোনো ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটাতে আমেরিকা চীনের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে প্রস্তুত রয়েছে।
তাইওয়ানের ওপর সার্বভৌমত্ব এবং মালিকানা দাবি করে চীন। তাইওয়ান ইস্যুতে ‘এক চীন নীতি’ প্রণয়ন করেছে বেইজিং এবং আমেরিকাসহ বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ এই নীতি অনুসরণ করে। কিন্তু নিয়মিতভাবেই মার্কিন সরকার তাদের রাষ্ট্রীয় নীতি লঙ্ঘন করে এবং চীনের বিরোধিতা উপেক্ষা করে তাইওয়ানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক রক্ষা করে। আমেরিকা এবং চীনের মধ্যে যে বৈরী সম্পর্ক বিরাজ করে তার প্রধান কারণ এই তাইওয়ান ইস্যু।
বুধবার ম্যাকার্থি এবং সাইয়ের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কয়েক ঘন্টা আগে চীন তাইওয়ান প্রণালীতে বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ শানডং পাঠায়।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী চিউ কিয়ো চেং জানিয়েছেন, চীনের বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজটি তাইওয়ান উপকূল থেকে ৩৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।#
342/