মস্কো ইউক্রেনকে নিরস্ত্র করার লক্ষ্যে ২০২২ এর ফেব্রুয়ারীর শেষদিকে কিয়েভে বিশেষ অভিযান শুরু করে। রাশিয়ার সীমান্তে ন্যাটোর উস্কানিমূলক পদক্ষেপের পরিপ্রেক্ষেতে ওই পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
আমেরিকা এবং তার ইউরোপীয় মিত্ররা ইউক্রেনকে সামরিক অস্ত্রশস্ত্র পাঠিয়ে রাশিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টি করে। এর ফলে ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধের আগুনে ঘি ঢালে ইউরোপ আমেরিকা। বার্তা সংস্থা ইরনা আরও জানায়, আন্তোনোভ বলেছেন: ২০২৪ সালের মার্কিন সামরিক বাজেটের পরিসংখ্যান সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। ওই পরিসংখ্যানে দেখা গেছে অস্ত্রের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং ইউক্রেনের ক্ষয়িষ্ণু যুদ্ধেও সহস্র কোটি ডলার ভর্তুকি দিয়েছে। ২০২৪ সালের বাজেটে আমেরিকা তাদের প্রতিরক্ষা খাতে ৩ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে। মার্কিন সামরিক বাজেট ৮৪ হাজার ২০০ কোটি ডলারে উন্নীত করেছে। ইউক্রেনকেও ৬ হাজার কোটি ডলার সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
রুশ এই কূটনীতিক আরও বলেন, ন্যাটো এবং আমেরিকার উন্নত বহু অস্ত্র অচিরেই কিয়েভের হাতে পৌঁছাবে। যার ফলে যুদ্ধ ও সংঘাতই দীর্ঘতর হবে। এইসব অস্ত্র ইউক্রেনের সেনাদের সামরিক পরিস্থিতিতে কোনো পরিবর্তন আনবে না বলেও আন্তোনোভ মন্তব্য করেন।#
342/