গালুজিন বলেন, ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী যদি শত্রুতা বন্ধ করে এবং দেশটিতে পশ্চিমা দেশগুলো সমরাস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করে দেয় তাহলে একটি শান্তি চুক্তি সম্ভব।তিনি আরো বলেন, একটি টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে ইউক্রেনকে নিরপেক্ষ থাকার ঘোষণা দিতে হবে। এর অর্থ হচ্ছে, কিয়েভ একথা স্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা করবে যে, দেশটি কখনও ন্যাটো জোট কিংবা ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দেবে না।
রুশ উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ‘নয়া ভৌগলিক বাস্তবতা’ বলতে গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের যে চারটি অঞ্চল রুশ ফেডারেশনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তা মেনে নেয়ার কথা বুঝিয়েছেন।গালুজিন আরো বলেন, এছাড়া কিয়েভকে ইউক্রেনের রুশ ভাষাভাষি নাগরিকদের পাশাপাশি অন্যান্য সংখ্যালঘু নাগরিকদের অধিকার রক্ষা করতে হবে।রাশিয়ার এই শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিক বলেন, রুশ ভাষাকে ইউক্রেনের রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দিতে হবে।#
342/