শনিবার বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে পুতিনকে ফোন করেন এরদোগান। তার আগে শুক্রবার রাতে ওয়াগনার বাহিনীর প্রধান প্রিগোঝিন বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন।
ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে বলেছে, শুক্রবারের টেলিফোনালাপে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট তার দেশে সশস্ত্র বিদ্রোহের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতি এরদোগানের সামনে তুল ধরেন। এ সময় তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান পুতিনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করেন। এরদোগান বলেন, পুতিন বিদ্রোহ নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছেন তার প্রতিও আঙ্কারার সমর্থন রয়েছে।
এদিকে আঙ্কারায় প্রেসিডেন্ট এরদোগানের দপ্তর ওই ফোনালাপ নিশ্চিত করে বলেছে, পরিস্থিতির ‘শান্তিপূর্ণ সমাধানে’ যেকোনো ধরনের সাহায্য করতে তুরস্ক প্রস্তুত রয়েছে।তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, বেলারুশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় বিদ্রোহের অবসান হয়েছে। ওয়াগনার প্রধান প্রিগোঝিন তার বাহিনীর সদস্যদের ব্যারাকে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে নিজে বেলারুশে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।#
342/