সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, দুই বন্দুকধারী মাসুদুর রহমান ওসমানির গাড়ি অনুসরণ করে এগিয়ে যায় এবং একপর্যায়ে তাকে গুলি করে। দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হলে ডাক্তাররা মাসুদকে মৃত ঘোষণা করে। হত্যাকাণ্ডের পর দ্রুত বিপুলসংখ্যক পুলিশ ওই রাস্তা কর্ডন করে রাখে এবং এরই মধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে।
কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী এখনো এই হত্যাকাণ্ডের দায়িত্ব স্বীকার করেনি। পাকিস্তান পুলিশ বলেছে, সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে তারা দোষীদেরকে আটকের চেষ্টা করবে।
১৯৮৫ সালে সেপ্টেম্বর মাসে পাকিস্তানের সেনা শাসক জিয়াউল হকের সময় পাঞ্জাবের জং শহরে চরম উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যে উগ্রবাদী সংগঠনটির জন্ম হয়। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় উগ্রবাদী সংগঠনটি সৌদি আরব থেকে অর্থ পেতো। প্রতিষ্ঠার পর দ্রুতই সংগঠনটি শিয়াবিরোধী গেরিলা গোষ্ঠীতে পরিণত হয়। সিপাহী সাহাবা নামের এই সংগঠন ২০০২ সালে পাকিস্তানের সেনা শাসক পারভেজ মোশারফের আমলে নিষিদ্ধ হয়। তার আগ পর্যন্ত সিপাহী সাহাবা সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল।#
342/