এ নিয়ে গাজায় গত ১০০ দিনে মোট ২৩ হাজার ৯৬৮ জন ফিলিস্তিনি শহীদ হলেন। মোট আহতের সংখ্যা ৬০ হাজার ৫৮২ জন। হতাহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
গত ৭ অক্টোবর দখলদার ইসরাইলের দখলদারি ও হত্যা-নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রশংসনীয় ও অভাবনীয় হামলা চালায় ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। সেদিন থেকেই গাজার নিরীহ ও নিরস্ত্র মানুষদের ওপর সর্বাত্মক হামলা ও গণহত্যা শুরু করে বর্ণবাদী ইসরাইল। এর পর কেটে গেছে ১০০ দিন।
এই সময়ে গাজার মোট ভবনের ৪৫ থেকে ৫৬ শতাংশ ধ্বংস অথবা বড় আকারে ক্ষতির শিকার হয়েছে। গাজার ৩৬টি হাসপাতালের মধ্যে মাত্র ১৫টি আংশিকভাবে কার্যকর রয়েছে। বাকি ২১টির কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ আছে। ব্যাপক আকারে ক্ষুধা ও অনাহারে ভুগছেন পাঁচ লাখ ৭৬ হাজার ৬০০ ফিলিস্তিনি।
গাজার ৬৯ শতাংশেরও বেশি স্কুল ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১৪২টি মসজিদ ও ৩টি গির্জা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১২১টি অ্যাম্বুলেন্স ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্কুল থেকে ঝরে পড়েছে ছয় লাখ ২৫ হাজার শিক্ষার্থী।#
342/