তবে বিস্ফোরণের কারণে শোধনাগারগুলোর বেশ ক্ষতি হয়েছে। বিস্ফোরণের পরপরই শোধনাগারগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। গাজায় যখন ইসরাইলি গণহত্যা পুরোদমে চলছে তখনি এই বিস্ফোরণ ঘটল।
কোনো কোনো সূত্র সন্দেহ করছে, হাইফাতে ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হেনেছে এবং এ কারণেই এমন বিস্ফোরণ ঘটেছে।
তবে ইসরাইলের সরকারি মহল থেকে বলা হচ্ছে, একটি কারখানার ভেতরে বিস্ফোরণ হয়েছে। রাসায়নিক পদার্থের উপস্থিতির কারণে বিস্ফোরণের তীব্রতা বেশি ছিল বলে তারা ধারণা করছে।
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই তথ্য প্রকাশের ওপর কঠোরতা বাড়িয়েছে দখলদার ইসরাইল। গাজায় হতাহত ইসরাইলি সেনাদের সঠিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করতে দিচ্ছে না। অনেক ঘটনাকেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত ইস্যু হিসেবে ঘোষণা দিয়ে সেগুলো প্রকাশে বাধা দিচ্ছে।#
342/