শাহরাম ইরানি বলেন, দেশের নৌবাহিনীর প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে- নিজেদের সমুদ্রসীমার নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এ লক্ষ্যে ইরানি বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় নৌবহরের জাহাজ ও জলযানগুলোকে নতুনভাবে সংস্কার এবং অস্ত্রসজ্জিত করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
গত বছরের দীর্ঘ সমুদ্র অভিযানের কথা উল্লেখ করে শাহরাম ইরানি বলেন, এই অভিযানের মধ্যদিয়ে ইরানের সরকার এবং জনগণের শক্তিমত্তার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। গত বছরের ১৮ই মে দীর্ঘ সমুদ্রযাত্রা শেষে ইরানি বহর বন্দর আব্বাসে ফিরে আসে। ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি দিনা ডেস্ট্রয়ার এবং মাকরান ফরওয়ার্ড বেইজ শিপ ওই অভিযানে অংশ নিয়েছিল।
ইরানি নৌবাহিনীর প্রধান বলেন, কিছুদিনের মধ্যে নতুন কিছু হোভারক্রাফট তার বাহিনীতে যুক্ত হবে যাতে দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র থাকবে। তিনি দ্বৈত-লক্ষ্যের টর্পেডো তৈরির প্রশংসা করে বলেন, এই ধরনের যুদ্ধাস্ত্র উৎপাদনের গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য শিগগিরি প্রদর্শন করা হবে।#
342/