তিনি বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক অডিও বার্তায় বলেন, আল-আকসা মসজিদের কোনো ক্ষতি হলে চলমান যুদ্ধ আর ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সীমাবদ্ধ থাকবে না বরং তা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে।
আবু হামজা বলেন, যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতি একথা নিশ্চিত করছে যে, প্রতিরোধ সংগঠনগুলো তাদের সর্বশক্তি দিয়ে দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে। তারা গাজা উপত্যকা, পশ্চিম তীর ও লেবাননে ইসরাইলি আগ্রাসন প্রতিহত করে দিতে বদ্ধপরিকর।
ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রতি লেবাননের হিজবুল্লাহ মহাসচিব ও ইয়েমেনের আনসারুল্লাহ আন্দোলনের নেতা যে সমর্থন জানিয়েছেন তার ভূয়সী প্রশংসা করেন আবু হামজা। তিনি বলেন, আমরা আমাদের অন্তরের অন্তঃস্তল থেকে লেবানন, ইয়েমেন ও ইরাকি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সারিয়া আল-কুদসের এই মুখপাত্র বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের তাজা রক্ত পুষ্পে পরিণত হয়েছে এবং তার সুঘ্রাণ জর্দান থেকে তিউনিশিয়া ও বাহরাইন হয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
পবিত্র রমজান মাস শুরু হওয়ার পর আল-আকসা মসজিদে মুসল্লিদের প্রবেশের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছে ইসরাইল। ইসলামি জিহাদ ও অন্যান্য প্রতিরোধ আন্দোলন এ ব্যাপারে ইহুদিবাদী ইসরাইলকে ‘আগুন নিয়ে খেলা না করার’ পরামর্শ দিয়েছে। #
342/