তিনি বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার সাথে সংঘাতে জড়ানোর কোনো ইচ্ছা ইরানের নেই। কিন্তু আমেরিকা যদি ইরানের বিরুদ্ধে বা এর জনগণ অথবা ইরানের নিরাপত্তা ও স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো রকমের সামরিক অভিযান চালানোর চেষ্টা করে তাহলে ইরান অবশ্যই তার সমানুপাতিক জবাব দেবে।
আমির সাঈদ ইরাভানি আরো বলেন, “ইহুদিবাদী ইসরাইল সিরিয়ায় ইরানি কনসুলেটে হামলা চালিয়ে যে অপরাধ করেছে তার জবাব দেয়ার বিষয়ে আমরা যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম তা রক্ষা করেছি। ইসরাইল অভিমুখে আমরা যে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ছুঁড়েছি তা ভূপাতিত করার ক্ষেত্রে আমেরিকা জড়িত থাকলেও আমরা ধৈর্য ধারণ করেছি। এটা প্রমাণ করে যে, আমরা সংঘাত এবং উত্তেজনা না বাড়ানোর ব্যাপারে আন্তরিক। অন্যদিকে, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সমস্ত অপরাধের জন্য আমেরিকা দায়ী। আমেরিকা ও ব্রিটেনের সম্মতি এবং পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইল কোনো অপরাধযজ্ঞ চালাতে পারতো না।”
ইরাভানি সুস্পষ্ট করে বলেন, "ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরাইলি গণহত্যা এবং যুদ্ধাপরাধের বিষয়ে জবাবদিহিতা না থাকায় এবং নিরাপত্তা পরিষদের নিষ্ক্রিয়তার কারণে ইসরাইল অনিয়ন্ত্রিতভাবে বর্বরতা চালিয়ে যেতে উৎসাহিত হয়েছে।"#
342/