এরইমধ্যে সেখান থেকে ৫০টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে যাদেরকে বর্বর ইহুদিবাদী সেনারা হত্যা করে তাদের এই অপরাধযজ্ঞ লুকানোর জন্য গণকবর দিয়েছে। এর আগে গাজার আশ-শিফা হাসপাতাল চত্বরে একইভাবে গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে।
গাজার সিভিল ডিফেন্স গতকাল (শনিবার) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “আমাদের টিমের সদস্যরা অনুসন্ধান কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। আশা করা যায় আগামী কয়েকদিনের ভিতরেই বাকি শহীদদের সন্ধান পাওয়া যাবে যার সংখ্যা উল্লেখযোগ্য।”
ইসরাইলের বর্বর সেনারা গাজার খান ইউনুস শহরের নাসের হাসপাতালে গত ফেব্রুয়ারি মাসে আগ্রাসন শুরু করে। হাসপাতাল কমপ্লেক্সের ওপর তারা ব্যাপকভাবে বোমাবর্ষণ করে। সে সময় তারা সেখানে হামাস যোদ্ধাদের অবস্থানের অভিযোগ করেছিল।
গত ৭ এপ্রিল ইহুদিবাদী বাহিনী খান ইউনুস শহর থেকে সেনা প্রত্যাহার করে। এরপর শহরটি থেকে উদ্বাস্তু হয়ে যাওয়া লোকজন নিজেদের ঘরবাড়িতে ফিরে আসতে শুরু করে তবে ফিরে এসে তারা প্রকৃতপক্ষে তেমন কোনো বসতবাড়ি খুঁজে পায়নি, পেয়েছে শুধুমাত্র ধ্বংসস্তূপ।#
342/