ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে গত চার দশকেরও বেশি সময়ে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী যে চোখধাঁধানো উন্নতি করেছে তার ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রেসিডেন্ট রায়িসি। তিনি বলেন, এই উন্নতির ফলে ইরানের পাশাপাশি গোটা মুসলিম বিশ্বে নিরাপত্তা, শক্তিমত্তা ও আশা সৃষ্টি হয়েছে।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ইরান ইসরাইলের বিরুদ্ধে যে বড় ধরনের অভিযান চালিয়েছে তাতে এই দখলদার সরকারের দুর্বলতা ফুটে উঠেছে। প্রেসিডেন্ট রায়িসি মূলত গত ১৩ এপ্রিল রাতে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার প্রতি ইঙ্গিত করে এসব কথা বলেন।
গত ১ এপ্রিল ইহুদিবাদী সেনারা সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে যে হামলা চালায় ১৩ এপ্রিল রাতে তার জবাব দেয় তেহরান। আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলোর কঠোর হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও ইরানি ভূখণ্ড থেকে কয়েকশ’ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়।
ইরান বলেছে, এই হামলায় এদেশের প্রতিরক্ষা সক্ষমতার ক্ষুদ্র একটি অংশ ব্যবহৃত হয়েছে। তেহরান হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, ইহুদিবাদী ইসরাইল যদি আবার ইরানের স্বার্থে হামলা চালায় তাহলে তার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত আঘাত হানা হবে।#
342/