অনুষ্ঠানে ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসির প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি এবং সেনাবাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল আবদুর রহমি মুসাভি উপস্থিত ছিলেন।
জেনারেল বাকেরি বলেন, ইসরাইলের স্পর্শকাতর এলাকা এবং সামরিক ঘাঁটিগুলোতে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার পর এই অঞ্চলের পরিস্থিতি বদলে গেছে। হামলার প্রশংসা করে তিনি একে বিজয়ী অভিযান বলেও উল্লেখ করেন। জেনারেল বাকেরি বলেন, এই হামলা ইহুদিবাদী ইসরাইলের বিরুদ্ধে দেশের জনগণের ইচ্ছাশক্তিকে তুলে ধরেছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই হামলার কৌশলগত প্রভাব মধ্যপ্রাচ্য এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে পড়েছে।
এর আগে ২১ এপ্রিল ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী রাজধানী ইরানের শীর্ষ পর্যায়ের সামরিক কমান্ডারদের এক সমাবেশে বলেছেন, দেশের সামরিক বাহিনী এই হামলার মধ্যদিয়ে সামরিক শক্তির একটি প্রশংসনীয় চিত্র দেখিয়েছে। সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা ইসলামী বিপ্লবের এই জাতি সম্পর্কে গৌরবের অনুভূতি তৈরি করেছে। আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী আরো বলেন, ইরানি বাহিনী আন্তরিক ও সফলভাবে ইসরাইলকে শাস্তি দেয়ার পর তাদের শক্তি, ক্ষমতা এবং কর্তৃত্বের একটি দুর্দান্ত চিত্র উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে, ইরানি জাতির একটি প্রশংসনীয় চিত্র প্রদর্শন করেছে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইরানিদের ইচ্ছাশক্তির উত্থানের প্রমাণ দিয়েছে।#
342/