-
ফিলিস্তিনি হলুদ রেখার ৩০০ মিটার ভেতরেই ইসরায়েলি বাহিনী ।
যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী উপকূলভূমির ভেতর আরও গভীরে গিয়ে অবস্থান নেওয়ায় গাজাবাসীর জনজীবন আরও সংকুচিত এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে।
-
রহস্যময় ফ্লাইটে গাজা থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় কয়েক শ ফিলিস্তিনি!
ধ্বংসস্তূপে পরিণত গাজা থেকে বের হওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে এক অজ্ঞাত সংগঠন। তাদের ব্যবস্থায় দক্ষিণ আফ্রিকাগামী প্রতিটি সিটের জন্য দিতে হচ্ছে ১ হাজার ৬০০ ডলার। টাকা জমা দিতে হচ্ছে আগাম, তাও আবার একটি ক্রিপ্টো অ্যাকাউন্টে।
-
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় নতুন করে ইসরায়েলের রক্তঝড়।
চলমান যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে, এতে অন্তত ‘২৮ জন’ নিহত এবং কমপক্ষে ‘৭৭ জন’ আহত হয়েছেন।
-
দক্ষিণ সিরিয়ায় নেতানিয়াহুর উপস্থিতি ও ঘোরাঘুরি আদালতে হাজির না হওয়ার একটি অজুহাত।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর চলমান দুর্নীতির মামলা বারবার আদালতে হাজির না হওয়ার অজুহাত তৈরি করেছে, আজও তার বিচারে হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
-
গাজা বিভক্ত করে শাসনের পরিকল্পনা।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী গাজায় নতুন বাহিনী মোতায়েন করার প্রক্রিয়া চলছে।
-
গাজায় প্রায় ৪০০ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল।
২০২৫ সালের ১০ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের প্রায় ৪০০টি ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে।
-
সাম্প্রতিক বন্যা ও বৃষ্টিপাত গাজা উপত্যকায় মানবিক সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
জাতিসংঘের সতর্কীকরণ: গাজার প্রায় পুরো জনসংখ্যাই তীব্র খাদ্য নিরাপত্তা সংকটের মুখোমুখি।
-
দক্ষিণ লেবাননে নতুন ইসরায়েলি ড্রোন হামলা।
ইসরায়েলি সরকার লেবাননের সাথে যুদ্ধবিরতি চুক্তির বারবার এবং প্রতিদিন লঙ্ঘন করে এবং জাতিসংঘের প্রস্তাব লঙ্ঘন করে, একটি গাড়িকে ড্রোন হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে।
-
গাজার ঐতিহাসিক প্রাসাদ ধ্বংস
ওসমানীয় আমলের বিরল প্রত্নবস্তু লুট
-
গাজাবাসীর নতুন ঝুঁকি বন্যা ও ভবন ধস।
গাজায় বাস্তুচ্যুত লাখো মানুষের দুর্ভোগ এখন আরও মারাত্মক রূপ নিতে শুরু করেছে ঠান্ডা বাতাস, বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কায়।
-
তাঁবু ও খাবারের অভাব; শীতের প্রাক্কালে গাজার উদ্বেগজনক দৃশ্য+ছবি।
মানবিক সংস্থাগুলি ঘোষণা করেছে যে যুদ্ধবিরতির প্রায় চার সপ্তাহ অতিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও, গাজায় পাঠানো সাহায্যের পরিমাণ নগণ্য এবং এই অঞ্চলের বাসিন্দারা ক্ষুধা এবং সম্পদের তীব্র ঘাটতির সম্মুখীন হচ্ছেন। একই সাথে, অস্থায়ী তাঁবুর অবনতি এবং আসন্ন ঠান্ডার সাথে সাথে, মানবিক সংকট আরও বৃদ্ধির ঝুঁকি আগের চেয়ে আরও বেড়েছে।
-
গাজায় ৯০০ রোগীর মৃত্যু/চিকিৎসায় বাধা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গাজার বাইরে নিয়ে চিকিৎসা না করায় ইতোমধ্যে ৯০০ ফিলিস্তিনি মারা গেছেন।
-
আল-আকসাসহ পশ্চিম তীরের মসজিদগুলোতে ইহুদিদের হামলার ব্যাপক নিন্দা
কাতার, সৌদি আরব এবং মিশরের আল-আজহার পৃথক পৃথক বিবৃতিতে আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে ইহুদিবাদী বসতি স্থাপনকারীদের হামলা এবং পশ্চিম তীরের হাজ্জাহ হামিদাহ মসজিদে আগুন দেওয়ার নিন্দা জানিয়েছে।
-
লেবাননের হিজবুল্লাহর মহাসচিব: "মোহাম্মদ আফিফ" প্রতিরোধ মিডিয়ার একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
লেবাননের হিজবুল্লাহর মহাসচিব শেখ নাইম কাসেম, মুহাম্মদ আফিফ আল-নাবুলসি এবং তার সহযোদ্ধাদের শাহাদাত বার্ষিকীতে তার বক্তৃতায়, মিডিয়া এবং প্রতিরোধ অঙ্গনে তার বিশিষ্ট অবস্থানের কথা উল্লেখ করেছেন এবং তাকে একজন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ লেখক এবং স্পষ্ট চিন্তাবিদ হিসাবে বিবেচনা করেছেন।
-
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের ওপর গুলি চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী
লেবাননে নিযুক্ত জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর ওপর গুলি চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি সৈন্যরা/শান্তিরক্ষীরা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভারী মেশিনগানের গুলি তাদের কর্মীদের থেকে মাত্র ৫ মিটার দূরে আঘাত হেনেছে।
-
ইসরায়েলি বোমা হামলায় ও বন্যার কারণে গাজায় সীমাহীন দুর্ভোগ।
ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় অস্থায়ী তাবুগুলোতে থাকা হাজারো বাস্তুচ্যুত মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।
-
গাজায় ওষুধ প্রবেশে বাধা/চিকিৎসা ব্যবস্থার চরম সংকট।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকলেও গাজার সার্বিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতির কোন উন্নতি হয় নি।
-
ঐতিহাসিক ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিলো ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরের হেবরনে মুসলিমদের জন্য ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল।
-
গাজায় অবিস্ফোরিত বোমা সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কার করতে ৩০ বছর সময় লাগবে।
ব্রিটিশ ম্যাগাজিন দ্য ইকোনমিস্ট সতর্ক করে দিয়েছে যে বিধ্বস্ত এলাকায় বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক অবিস্ফোরিত বোমা থাকতে পারে।
-
শান্তিচুক্তির দ্বিতীয় ধাপ অনিশ্চিত/ বিভক্ত হওয়ার রয়েছে ঝুঁকিতে গাজা।
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ জিম্মি-বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে শেষ হতে চলেছে/তবে পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপ মোটেও এগোয়নি। গাজায় স্বাধীন কর্তৃপক্ষ বসানো কিংবা নিরাপত্তা বাহিনী গঠন করার বিষয়টি এখনও অন্ধকারেই রয়ে গেছে।
-
গণহত্যার পর গাজা মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে লিপ্ত।
গাজা উপত্যকায় জীবনের সকল চিহ্ন ধ্বংস করে দেওয়া ইহুদিবাদী সরকারের গণহত্যার দুই বছর পর, এই ভূখণ্ডের মানুষ এখন একটি নীরব, অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে লিপ্ত।
-
নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছে আটটি দেশ।
গাজা উপত্যকায় যুদ্ধাপরাধের জন্য ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের জন্য আটটি দেশ প্রস্তুতির ঘোষণা দিয়েছে।
-
ইসরায়েল এখন পর্যন্ত গাজায় বিভিন্ন উপায়ে জাতিগত নিধন চালাচ্ছে।
মানবাধিকার সংস্থা ইউরো-মেডিটেরিয়ান হিউম্যান রাইটস মনিটর সোমবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দখলদার ইসরায়েল গাজার বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে বিভিন্ন উপায়ে জাতিগত নিধন অব্যাহত রেখেছে এবং ২০ লাখের বেশি ফিলিস্তিনির জন্য জীবনযাপন কঠিন করে তুলেছে।
-
তীব্র শীত ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে গাজার শত শত যুদ্ধবিধ্বস্ত শরণার্থী তাঁবু ডুবে গেছে।
গাজায় প্রায় ৩ লাখ বাড়ি ধ্বংস, শীতে ও ঝড়-বৃষ্টিতে তাঁবুতেই দিন কাটাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা।
-
ইসরায়েলি হামলায় অঙ্গ হারিয়েছে অন্তত ছয় হাজার ফিলিস্তিনি
গাজায় যুদ্ধবিরতি চললেও থেমে নেই ইসরাইলি হামলা। প্রতিদিনই বোমা হামলায় প্রাণ হারাচ্ছেন নিরীহ ফিলিস্তিনিরা।
-
ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে মসজিদে আগুন দিয়েছে ইহুদি বসতি স্থাপনকারী ইসরায়েলি।
-ইসলামের ঐতিহ্যবাহী পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে আগ্রাসন অব্যাহত রেখে ইহুদি বসতি স্থাপনকারীরা উত্তর পশ্চিম তীরের একটি মসজিদে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।
-
আরও দুর্ভোগে ফিলিস্তিনিরা/গাজায় নিম্নচাপের প্রভাবে ঝড়-বৃষ্টি।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় থেমে থেমে বৃষ্টিপাত এবং ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে নিম্নচাপ বয়ে যাচ্ছে।
-
গাজা কখনও ব্যর্থ হয় না!+ছবিসহ।
শরণার্থী শিবিরে ফিলিস্তিনি শিশুদের কুরআনের সমাবেশ।
-
ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরে গ্রামবাসী ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা।
অধিকৃত পশ্চিমতীরে রবিবার ফিলিস্তিনি গ্রামবাসী, মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালিয়েছে ইসরাইলিরা।
-
মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য: গাজায় ফিলিস্তিনিদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনের গাজায় খুঁড়ে রাখা একেকটি সুড়ঙ্গ বিস্ফোরকে ঠাসা বলে মনে করে ইসরায়েলি সেনারা- তাঁরা এসব সুড়ঙ্গে ঢোকার আগে গাজার সাধারণ মানুষকে সেখানে পাঠিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিত, সেখানে বিস্ফোরক বা ঝুঁকিপূর্ণ কিছু আছে কি না।