তিনি বলেছেন, এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ হিতে বিপরীত হচ্ছে যা দ্রুতই ইউরোপীয় ইউনিয়নকে প্রকৃত যুদ্ধের দিকে টেনে নিয়ে যাবে।
হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী বলেন, যদি কেউ সামরিক সংঘাতের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে হস্তক্ষেপ করে তাহলে সেটি যুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাওয়া বলে গণ্য হয়। গতকাল (শুক্রবার) এক রেডিও সাক্ষাৎকারে ভিক্টর অরবান এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, যেকোনভাবে পক্ষ গ্রহণ, দ্রুতই প্রকৃত যুদ্ধের দিকে টেনে নিয়ে যায়।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া সামরিক অভিযান শুরু করে এবং এ পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইউক্রেনকে কোটি কোটি ডলারের অস্ত্র দিয়েছে। তবে হাঙ্গেরি শুরু থেকেই ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহের বিরোধিতা করে আসছে। পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইউক্রেনকে যে ১৮০০ কোটি ইউরোর অর্থনৈতিক প্যাকেজ দেয়ার কথা ঘোষণা করেছে তারও বিরোধিতা করছে হাঙ্গেরি।
সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী অরবান আরো বলেন, “ইউরোপীয় জোটের পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে ধ্বংসাত্মক মারণাস্ত্র সরবরাহ, আমাদের নিজেদের ভূখণ্ডে প্রশিক্ষণ দেয়া এবং জ্বালানির ওপর নিষেধাজ্ঞা- এগুলোর সবই নিজেদের পরাজয় ছাড়া আর কিছুই নয়।#
342/