পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নতুন ভিসা নীতির কারণে টাকা পাচার কমবে। কারন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নেয় সরকারি কর্মচারী, কিছু বড় ব্যবসায়ী, সুশীল সমাজ ও রাজনীতিবিদরা। তাদেরই ভিসার দরকার হয়, যাদের ছেলে-মেয়ে বিদেশে পড়ে, বিদেশে বাড়ি বানিয়েছেন, যারা টাকা পাচার করেছেন। তবে এই নতুন সিদ্ধান্তে তারা হয়তো সমস্যায় পড়বেন, আর দেশের টাকা পাচারও কমবে। তবে সরকার চাইবে ভিসা নীতির প্রভাবে জ্বালাও-পোড়াও বন্ধ হোক। বিদেশী রাষ্ট্রদূতদের নিরাপত্তা নিয়ে শংকিত না হওয়ার আহবান জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, দেশে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা রয়েছে।
এদিকে ঢাকার গণমাধ্যমেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, রাষ্ট্রদূতরা শর্তসাপেক্ষে পুলিশের এসকর্ট সুবিধা পাবেন। তিনি বলেন, কোনো দূতাবাস যদি মনে করে তাদের এসকর্ট সুবিধা দরকার তাহলে তারা সেখান থেকে সেই সুবিধা নিতে পারবে। একজন পুলিশ কমান্ডারের নেতৃত্বে তাদের এসকর্ট সুবিধা দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, গত ১৪ মে এক সিদ্ধান্তে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত ও সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতদের স্থায়ী এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। #
342/