তিনি ইরানের বার্তা সংস্থা ইলনাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এখন থেকে সাত বছর আগে তুরস্কের সঙ্গে যেকোনো ধরনের বাণিজ্য নিষিদ্ধ করে আইন পাস হয়েছে এবং বিগত সাত বছর ধরে তা মেনে চলছে দামেস্ক। ইরানের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক শক্তিশালী করার উপায় নিয়ে আলোচনা করতে সামের আল-খলিল বর্তমানে তেহরান সফর করছেন।
সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশিত হয় যে, প্রায় এক দশকের সন্ত্রাস-বিরোধী যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামো পুনর্নিমাণের ক্ষেত্রে সিরিয়া সরকার তুরস্কসহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশের প্রযুক্তিগত ও প্রকৌশল সহযোগিতা গ্রহণ করছে।
ওই খবরের সত্যতা অস্বীকার করে সিরিয়ার অর্থমন্ত্রী বলেন, তার দেশের কোথাও যদি তুর্কি সরঞ্জাম পাওয়া যায় তবে সেটি সীমান্তের সেইসব এলাকা দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে আনা হয়েছে যেসব এলাকায় এখনও সিরিয়া সরকার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি।
ইরানের বার্তা সংস্থা ইসনা জানিয়েছেন, সিরিয়ার অর্থমন্ত্রীর তেহরান সফরে দু’দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে বেশ কিছু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। একটি চুক্তি অনুযায়ী, ইরানের দু’টি গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান আইকেসিও এবং সাইপা সিরিয়ার বাজারে প্রত্যাবর্তন করবে। বিদেশি মদদে সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার আগে ইরানের একাধিক গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সিরিয়ায় কাজ করছিল।#
342/