এটি বলেছে, কোরীয় উপদ্বীপে আমেরিকা
ও দক্ষিণ কোরিয়া ‘উলচি ফ্রিডম শিল্ড’ নামক যে মহড়া চালাচ্ছে তা উত্তর
কোরিয়ার ওপর আগ্রাসন চালানোর জন্য মহড়া হিসেবে ধরা যায়। ওই যৌথ মহড়ার
‘আগ্রাসী চরিত্রের’ কারণে এটির ব্যাপারে সংশয় আরো বেড়ে গেছে বলে জানায়
কেসিএনএ।
পিয়ংইয়ং আরো বলেছে, গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্প ডেভিডে আমেরিকা ও তার মিত্ররা যে নীতিগত ঐক্যমত্যে পৌঁছেছে তা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চালালে কোরীয় উপত্যকায় পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা আরো বেশি বেড়ে যাবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত শুক্রবার ক্যাম্প ডেভিডের অবকাশযাপন কেন্দ্রে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সাক-ইয়োল এবং জাপানোর প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে তিন নেতা নিজেদের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা আগের চেয়ে বেশি শক্তিশালী করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তারা উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বৃদ্ধির তীব্র নিন্দা জানান। #
342/