বার্তা সংস্থাটি আজ (বুধবার) জানিয়েছে, স্থানীয়ভাবে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্রটি ইরানের ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের একটি নতুন প্রজন্ম। বর্তমানে এই ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে। নয়া প্রজন্মের ওই ক্ষেপণাস্ত্রটি ইরানের প্রতিরক্ষা প্রযুক্তিতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে বলে জানানো হয়েছে। কারণ সুপারসনিক গতিতে উড়ে যাওয়া ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকে আটকানো অত্যন্ত কঠিন।
এখন পর্যন্ত ইরানী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রগুলো উৎক্ষেপণের জন্য একটি রকেট-সহায়ক টেকঅফ বা রাটো ইঞ্জিনের ওপর নির্ভরশীল ছিল। দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য 'তুলু' বা সানরাইজ নামে একটি টার্বোজেট ইঞ্জিন ডিজাইন করা হয়েছে।
ইরানের সামরিক বিশেষজ্ঞ এবং প্রকৌশলীরা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নিজস্ব সামরিক সরঞ্জাম তৈরিতে অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছে। তাদের এইসব অর্জন সশস্ত্র বাহিনীকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তুলেছে।#
342/