পার্সটুডে জানায়, মিশরের সামরিক বিশেষজ্ঞ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সামির ফারাজ রোববার বলেছেন: মিশরীয় সেনাবাহিনীর সাথে লড়াই করার ক্ষমতা ইসরাইলের নেই এবং সেনাবাহিনী যুদ্ধের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। সিনাই সম্পর্কে মিশরের কাছ থেকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের আধিপত্যবাদী দাবি সম্পর্কে সামির ফারাজ স্পষ্ট করে বলেন: এটা মিশরের ভূমি এবং মিশর এতে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে।
গাজায় ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
গাজা উপত্যকায় দেড় বছর ধরে ইসরাইলি নৃশংস গণহত্যার প্রতিবাদে রোববার সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ এবং সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা। গাজায় যা ঘটছে তা একটি স্পষ্ট যুদ্ধাপরাধ-ঢাকার বিক্ষোভে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফ্রান্সিস ফরিদ এ কথা বলেন। তিনি বলেন: গাজাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ইসরাইল এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ বিক্ষোভসহ বিশ্বের অন্যান্য শহরেও ট্রাম্প-বিরোধী বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত
গতকাল ওয়াশিংটন ডিসিসহ আমেরিকার অন্যান্য এলাকায় হাজার হাজার মানুষ ১,২০০ টিরও বেশি বিক্ষোভে অংশগ্রহণের জন্য সমবেত হয়েছে। সরকার পুনর্গঠন এবং প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা বৃদ্ধির চেষ্টা শুরুর পর থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার বিলিয়নিয়ার মিত্র এলন মাস্কের বিরুদ্ধে এই বিক্ষোভগুলো ছিল সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ। এই বিক্ষোভ কেবল আমেরিকার ৫০টি রাজ্যেই নয় বরং জার্মানি, ফ্রান্স, কানাডা এবং মেক্সিকোর মতো অন্যান্য দেশেও অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ফিলিস্তিনিদের ওপর গণহত্যার জন্য ট্রাম্প সরাসরি সরাসরি দায়ী: হামাস
ফিলিস্তিন ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন (হামাস) রোববার এক বিবৃতিতে, গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদী শাসকগোষ্ঠীর সাম্প্রতিক গণহত্যার জন্য ট্রাম্প প্রশাসনকে সরাসরি দায়ী করেছে। ওই বিবৃতিতে হামাস আরও বলেছে: নেতানিয়াহুর চরমপন্থী মন্ত্রিসভার প্রতি ওয়াশিংটনের রাজনৈতিক ও সামরিক সমর্থন ইহুদিবাদী শাসকগোষ্ঠীর অপরাধ অব্যাহত রাখার পথ প্রশস্ত করেছে।
নেতানিয়াহুর সফরের প্রতিবাদে হাঙ্গেরিবাসী ছিঁড়ে ফেলেছে ইসরাইলি পতাকা
ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর হাঙ্গেরি সফরের সময়, গাজায় তাদের অপরাধযজ্ঞের প্রতিবাদে গতকাল দুই ইউরোপীয় নাগরিক ইসরাইলি পতাকা ছিঁড়ে নদীতে ফেলে দেয়।
আমরা আলোচনা করতে ইচ্ছুক, তবে পরোক্ষভাবে: আরাকচি
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাকচি রোববার বিকেলে ইরান-মার্কিন আলোচনা সম্পর্কে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন: আমরা কূটনীতি এবং আলোচনার পক্ষে তবে পরোক্ষভাবে। অবশ্যই তাদেরকে এটা স্বীকার করতে হবে যে এখন পর্যন্ত কোনও আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় নি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ২০০৩ সালে লিবিয়ার সাথে ওয়াশিংটনের চুক্তির মতো ইরানের সাথেও একটি চুক্তি করতে চান- মার্কিন সিনেটরের এই বক্তব্য সম্পর্কেও আরাকচি স্পষ্ট করে বলেন: তারা স্বপ্ন দেখছে নাকি।#
342/
Your Comment