ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, দখলদার ইসরাইলের অধিকৃত আশদোদ অঞ্চলের ঘাঁটিতে "ফিলিস্তিন-২" হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে আক্রমণ চালানো হয়েছে। এই ঘাঁটিটিকে ইসরাইলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এছাড়াও, একটি "জুলফিকার" ক্ষেপণাস্ত্র তেল আবিবের বেন গুরিওন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করা হয়, যার ফলে বিমানবন্দরের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়।
এছাড়াও, ইয়েমেনি ড্রোন ইউনিট আশকেলন অঞ্চলে একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুর বিরুদ্ধে একটি অভিযান চালিয়েছে। তা নিখুঁতভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। গাজা এবং পশ্চিম তীরে ইহুদিবাদী ইসরাইলের চলমান অপরাধের প্রতিক্রিয়ায় পরিচালিত এই হামলাগুলো ইসরাইলি কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক এবং বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছে। হিব্রু গণমাধ্যম জানিয়েছে, জেরুজালেম এবং তেল আবিবসহ ৩০০ টিরও বেশি শহরে সাইরেন বেজে উঠেছে এবং ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে প্রতিহত করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
জাফা অঞ্চলেও হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনিরা। এই অভিযানে ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী জোর দিয়ে বলেছে, ইসরাইলি আগ্রাসন সম্পূর্ণরূপে বন্ধ না হওয়া এবং গাজার উপর থেকে অবরোধ তুলে না নেওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে। ইয়েমেনির এই পদক্ষেপগুলো কেবল সামরিকভাবেই নয়, রাজনৈতিক ও মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে ইহুদিবাদী শাসনব্যবস্থার উপর প্রচণ্ড আঘাত হেনেছে। ইয়েমেনি আক্রমণের তীব্রতা এবং বিভিন্ন ফ্রন্টে ইসরায়েলের ব্যর্থতা, এই
342/
Your Comment