গতকাল (বৃহস্পতিবার) মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে রায়িসি ইউরোপীয় পার্লামেন্টে পাস হওয়া একটি বিলের প্রতি ইঙ্গিত করে এ মন্তব্য করেন। ওই বিলে আইআরজিসিকে ইইউ’র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ২৭ জাতির এই ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট রায়িসি বলেন, ইরানের রাজপথে সহিংসতা ছড়িয়ে দিয়ে এদেশের কোনো ক্ষতি করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত বেপরোয়া হয়ে উঠেছে ইউরোপীয়রা। ইরানে গত সেপ্টেম্বরে হিজাব আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে আটক এক নারীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বিদেশি মদদে সৃষ্ট সহিংসতার কথা উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট রায়িসি ওই বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ইউরোপীয়রা ভেবেছে তারা এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে ইরানি জাতির অগ্রগতি রোধ করতে পারবে; কিন্তু বাস্তবে তা কোনোদিনও সম্ভব হবে না।
আইআরজিসিকে ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর অন্তর্গত অন্যতম নিয়মিত বাহিনী হিসেবে উল্লেখ করে ইব্রাহিম রায়িসি বলেন, ইউরোপীয়দের এ পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ ঘোষণার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।#
342/