তিনি বলেন, ইরানি বিজ্ঞানী ও গবেষকদের জ্ঞান ও দক্ষতা ব্যবহার করে এসব সরঞ্জাম তৈরি করা হয়েছে। ইরানের জ্ঞান-ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
বেহজাদ সালারির বরাত দিয়ে পার্সটুডে জানিয়েছে, এর ফলে বিদেশি পণ্যের ওপর নির্ভরতা কমে গেছে এবং বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হচ্ছে।
ইরানের দক্ষিণ পার্স গ্যাস কমপ্লেক্সের চতুর্থ শোধনাগারটি এই কমপ্লেক্সের প্রথম ও তৃতীয় ধাপের পাশে অবস্থিত।
দক্ষিণ পার্স গ্যাসক্ষেত্র হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র। এটি পারস্য উপসাগরে ইরান ও কাতারের যৌথ পানি সীমায় অবস্থিত।
দক্ষিণ পার্স গ্যাস ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদের পরিমাণ প্রায় ৫১ ট্রিলিয়ন কিউবিক মিটার। এর মধ্যে ৩৬ ট্রিলিয়ন কিউবিক মিটার গ্যাস এখনই উত্তোলনযোগ্য।#
342/