প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ ও চিনি আসবে। ভারত সফরে গিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ বিষয়ে আশ্বস্ত হয়েছেন। তবে কীভাবে, কত তারিখ থেকে আমদানি করবো, সেটা অনুমোদন পেলেই বাকি তথ্য জানাতে দেয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, রমজানের আগেই পেঁয়াজ ও চিনি বাজারে সরবরাহ নির্বিঘ্ন করা সম্ভব হবে। ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও এক লাখ মেট্রিক টন চিনির অর্ডার দিয়েছি। আমরা ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও ৫০ হাজার মেট্রিক টন চিনির প্রতিশ্রুতি আমরা পেয়েছি। কিন্তু আমরা প্রত্যাশা করছি, আমাদের চাহিদার পুরোটাই আমরা রোজার আগে নিয়ে আসতে পারবো।
ভারতের বাইরে বিকল্প উৎস থেকেও চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আর একই উৎস না, বিকল্প উৎস থেকেও চেষ্টা করা হচ্ছে। ভারতের আশপাশের দেশগুলো থেকে চেষ্টা করা হচ্ছে। নেপাল থেকে ডাল আসে, মিয়ানমারে সীমান্ত পরিস্থিতি ভালো না হলেও সেখান থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আনার প্রক্রিয়া চলছে। মন্ত্রী বলেন, আমদানিকারক ও মিলমালিকরা ঠিকমতো সরবরাহ করলে খাতুনগঞ্জ থেকে সম্পূর্ণ সহায়তা পাওয়া যাবে। রমজান উপলক্ষে তারা এই পণ্য সারাদেশে সরবরাহ করা হবে বলে আরো যোগ করেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।#
342/