মঙ্গলবার আলী লারিজানি ইরানে ইসলামী বিপ্লবের বিজয়কে ওই যুগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, ইরানে ইসলামি বিপ্লবের বিজয়ের পর ইরানের ওপর চাপিয়ে দেয়া ৮ বছরের প্রতিরক্ষা যুদ্ধ, আমেরিকা কর্তৃক ইরাক ও আফগানিস্তান দখল, লেবাননের বিরুদ্ধে ইসরাইলের ৩৩ দিনের যুদ্ধ, সিরিয়ার যুদ্ধ, এই অঞ্চলে তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দায়েশের উপস্থিতি এবং ইয়েমেন যুদ্ধের মতো অনেক ঘটনার জন্ম দিয়েছে। কিন্তু ইরান ইমাম খামানেয়ীর বুদ্ধিদীপ্ত নেতৃত্ব এবং শহীদ সোলেইমানির উপস্থিতিতে ধাপে ধাপে এই অঞ্চলকে সন্ত্রাসীদের থাবা থেকে মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে।
পার্সটুডে-এর মতে, লারিজানি আরো বলেন, 'উল্লেখিত পরিস্থিতি ইরানের ইসলামি বিপ্লব দ্বারা অনুপ্রাণিত আঞ্চলিক দেশগুলোকে বিদেশী শাসকদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের স্রোত তৈরি করতে বাধ্য করেছিল অর্থাৎ, যখন একটি বিদেশী শাসক গঠিত হয় তখন তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাই নিশ্চিত ফলাফল। ইহুদিবাদী ইসরাইল এ অঞ্চলের যুবকদের মনে প্রতিদিন যে ঘৃণা এবং ক্ষোভের জন্ম দিচ্ছে তাতে এই অবৈধ দখলদার সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে উঠবে এটাই স্বাভাবিক।' #
342/