আহলে বাইত (আ.) বার্তা সংস্থা (আবনা) : এতে তিনি বলেন, আফগানিস্তানে একটি ব্যাপকভিত্তিক সরকার গঠন, কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই দেশটিতে মানবিক ত্রাণ পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা এবং মানবাধিকার- এই তিনটি বিষয় হচ্ছে আফগানিস্তানকে নিয়ে এই মুহূর্তে ভারতের উদ্বেগের প্রধান কারণ। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেন, আফগানিস্তান নিয়ে মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর দুশ্চিন্তার সঙ্গে নয়াদিল্লির উদ্বেগের মিল রয়েছে।
মধ্য এশিয়ার এই পাঁচ দেশও ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা বা ওআইসি’র সদস্য। ভারতীয় দৈনিক হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, এই পাঁচ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসলামাবাদ সম্মেলনকে উপেক্ষা করে নয়াদিল্লি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। ২০১২ সাল থেকে মধ্য এশিয়ার এই পাঁচ দেশের সঙ্গে ভারতের আফগানিস্তান বিষয়ক সহযোগিতা রয়েছে এবং নয়াদিল্লি এসব দেশকে ‘সম্প্রসারিত প্রতিবেশী দেশ’ বলে ঘোষণা করেছে।
ভারত গতমাসেও আফগানিস্তানের প্রতিবেশী দেশগুলোর জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের নিয়ে একটি বৈঠক করে যেখানে আফগানিস্তানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। চীন ও পাকিস্তান ওই সম্মেলন বর্জন করে। ভারত অভিযোগ করছে, তালেবান ক্ষমতায় আসার পর আফগানিস্তানে পাকিস্তানের প্রভাব বেড়ে গেছে।#
342/