তিনি বলেন, চীন ও রাশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক সবক্ষেত্রে লাভজনক এবং কল্যাণকর। তিনি আরো বলেন, দুই দেশই নিজেদের জাতীয় স্বার্থ এবং মর্যাদা রক্ষার জন্য প্রস্তুত।
বৈঠকে পাত্রুশেভ বলেন, মস্কো এবং বেইজিংয়ের মধ্যকার সম্পর্কের ঐতিহাসিক মূল্য রয়েছে যা বাইরের কেউ চাইলেই প্রভাবিত করতে পারবে না। তিনি বলেন, দুই দেশই যেহেতু একটি ন্যায়ভিত্তিক বিশ্ব ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চায়, সে কারণে চীনের সাথে কৌশলগত অংশীদারিত্বকে রাশিয়া অগ্রাধিকার দেয়।
পাত্রুশেভের এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ওয়াং ই বলেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে বিশ্বে শান্তি বজায় রাখার ক্ষেত্রে চীন এবং রাশিয়ার দায়িত্ব রয়েছে।
এর আগে গত শনিবার মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, চলমান ইউক্রেন সংঘাত নিরসনের জন্য বেইজিংয়ের কাছে একটি শান্তি প্রস্তাব রয়েছে এবং আরো পরে উপস্থাপন করা হবে। সে সময় তিনি বলেছিলেন, হয়তো কোনো কোনো শক্তি চাইবে না এই ধরনের শান্তি আলোচনা এগিয়ে যাক।#
342/