২০২২ সালের অক্টোবর মাসের পর এই প্রথম ফ্রান্স এবং রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মধ্যে ফোনালাপ অনুষ্ঠিত হলো।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শোইগু একেবারে পরিষ্কার করে বলেছেন, “ফ্রান্স যদি ইউক্রেনে সেনা পাঠায় তাহলে এর মাধ্যমে তারা নিজেরাই নিজেদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করবে।”
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাকরন গত বেশ কিছুদিন ধরে বলে আসছেন, ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর ব্যাপারে তার দেশের সামনে সব পথই খোলা রয়েছে। তবে ফ্রান্স এখনই তা করতে চায় না।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টেফেন সেজার্নে বলেছেন যে, কোনো একটা পর্যায়ে ফ্রান্স ইউক্রেনে মাইন পরিষ্কার করার জন্য কিছু সেনা পাঠাতে পারে। তবে, রাশিয়া বারবারই বলছে, ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা ও অস্ত্র পাঠালে তা রুশ সেনাদের জন্য বৈধ লক্ষ্য বস্তু হিসেবে বিবেচিত হবে।#
342/