বুধবার ও বৃহস্পতিবার- এই দুই দিনে তারা ১২ ঘন্টার ধর্মঘট পালন করেন, যার প্রভাব পড়ে ব্রিটেনের প্রায় এক চতুর্থাংশ হাসপাতাল এবং ক্লিনিকে। আগামী মাসেও বড় ধরনের বিক্ষোভ প্রদর্শনের পরিকল্পনা রয়েছে নার্স ও অ্যাম্বুলেন্স কর্মীদের।
ব্রিটেনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্টিভ বারক্লে সাংবাদিকদের বলেছেন, ধর্মঘটের কারণে তিনি হতাশ। নার্সদের বেতন বৃদ্ধির দাবি পূরণ করা অসম্ভব হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ব্রিটেনে মুদ্রাস্ফীতি ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেলেও তাদের মজুরি বৃদ্ধি পেয়েছে স্বল্প হারে। ফলে, অ্যাম্বুলেন্স কর্মী, ট্রেন চালক, শিক্ষক, ডাক শ্রমিক এবং অন্যান্য অনেক খাতের কর্মচারীদের মতো নার্সরাও ভালো বেতন ও কর্মস্থলের সন্ধান করছেন। একই সমস্যায় পড়েছে জার্মানির বিভিন্ন পেশার মানুষ। ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তা এবং রাশিয়ার ওপর পশ্চিমাদের জ্বালানি নিষেধাজ্ঞার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে ইউরোপজুড়ে।
জার্মানির ডাক বিভাগের ১৬ হাজার কর্মচারী গতকাল ও আজ (শুক্রবার) ধর্মঘট পালন করেছেন। তারা ১৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন। আগামী মাসে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তাদের আবারও আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
342/