এসব তথ্য জানিয়েছেন দক্ষিণাঞ্চলীয় হরমুজগান প্রদেশের বিচার বিভাগের কর্মকর্তা মুজতাবা কাহরেমানি।
তিনি আজ (রোববার) আরও বলেছেন, ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর গোয়েন্দা ইউনিট অস্ত্রের চালান সম্পর্কে আগেই অবহিত ছিল।
ইরানের
বাইরে যে দেশ থেকে এসব অস্ত্র লঞ্চে তোলা হয়েছিল সেখানেও ইরানি গোয়েন্দারা
তৎপর ছিল। তাদের তথ্যের ভিত্তিতেই ইরানের পানি সীমায় প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে
লঞ্চটিকে আটক করা হয়।
এই অস্ত্র চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত দুই জনকে আটক করা হয়েছে। অন্যদেরকেও চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের শত্রুরা নানা উপায়ে দেশটিতে অস্থিতিশীলতা ও অনিরাপত্তা ছড়িয়ে দিতে চায়, এরই অংশ হিসেবে তারা এ ধরণের নানা তৎপরতা চালাচ্ছে।#
342/