তিনি মঙ্গলবার তেহরানে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সমুদ্রে অভিযান চালাতে এবং নৌযানগুলোর নিরাপত্তা দিতে হেলিকপ্টারগুলো বড় ধরনের ভূমিকা পালন করবে। এছাড়া, অত্যাধুনিক ড্রোনগুলো কমপক্ষে ২,০০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে যেকোনো ধরনের অভিযান চালাতে ইরানের নৌবাহিনীর সাগরমুখী ইউনিটগুলোকে সাহায্য করবে।
অ্যাডমিরাল ইরানি বলেন, তার দেশের নৌ ইউনিটগুলো বর্তমানে প্রশান্ত মহাসাগরের পাশাপাশি ভারত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরে নিজেদের উপস্থিতি বজায় রেখেছে। আন্তর্জাতিক পানিসীমায় টহলরত এসব ইউনিট ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের মালিকানাধীন বা ভাড়ায় চালিত বাণিজ্যিক জাহাজ ও তেল ট্যাংকারগুলোর নিরাপত্তা প্রদান করছে।
ইরানের নৌকমান্ডার বলেন, তার বাহিনী আগে থেকেই সাগরের বিভিন্ন মিশনে একসঙ্গে শত শত ড্রোন ব্যবহার করে আসছিল। তিনি আরো বলেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে যেসব দেশের সঙ্গে ইরানের দ্বিপক্ষীয় সামরিক চুক্তি রয়েছে সেসব দেশের সঙ্গে ইরান ভারত মহাসাগরে যৌথ সামরিক মহড়া চালাবে।#
342/