গাজাভিত্তিক ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস এই হত্যাযজ্ঞকে বিচারবহির্ভূত বর্বর হত্যাকাণ্ড বলে আখ্যা দিয়েছে। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সিনিয়র সদস্য হিশাম কাসেম এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইসরাইলের এই হত্যাযজ্ঞের সঠিক জবাব দেবে প্রতিরোধ আন্দোলনগুলো এবং ইসরাইলের এই হত্যাকাণ্ড অধিকৃত ভূখণ্ডে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ সংগঠনগুলোকে আরো সক্রিয় করবে।
অন্যদিকে, হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবাইদা সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বলেছেন, তাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে। তিনি বলেন, “পশ্চিম তীরে আমাদের জনগণের ওপর বাড়াবাড়ি পর্যায়ের অপরাধযজ্ঞ পর্যবেক্ষণ করছে গাজার ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন এবং ক্রমেই আমাদের ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।”
ইসলামি জিহাদ আন্দোলন ইসরাইলি আগ্রাসনকে ঘৃণ্য অপরাধ আখ্যা দিয়ে বলেছে, বিনা বিচারে এই অপরাধযজ্ঞকে পার পেতে দেবে না ফিলিস্তিনিরা। এক বিবৃতিতে জিহাদ আন্দোলন বলেছে, ফিলিস্তিনি শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দেবে না জিহাদ আন্দোলন এবং এই আগ্রাসনের মাধ্যমে শত্রুরা যে লক্ষ্য অর্জন করতে চায় তা ব্যর্থ হবে। ইসরাইলি শত্রুদেরকে অবশ্যই প্রতিশোধের জন্য অপেক্ষা করতে হবে বলে জিহাদ আন্দোলন হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
এদিকে, ফিলিস্তিনি স্বশাসন কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র নাবিল আবু রুদাইনেহ ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানিয়ে এ ধরনের বর্বরতার অবসান ঘটানোর আহ্বান জানিয়েছেন।#
342/