আজ (বৃহস্পতিবার) এক বিবৃতিতে উত্তর
কোরিয়ার পিপলস আর্মির জেনারেল স্টাফ বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয় ভূখণ্ডকে
দখলদারিত্ব মুক্ত করার লক্ষ্যে দেশের পুরো সামরিক বাহিনী এই মহড়ায় অংশ
নিয়েছে। তিনি বলেন, বুধবার রাতে শত্রুর কল্পিত গুরুত্বপূর্ণ কমান্ড
সেন্টার এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মিলিটারি গ্যাংস্টারদের অপারেশনাল এয়ারফিল্ডে
কৌশলগত পরমাণু হামলার মহড়া চালানো হয়।
উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনীর বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দর থেকে দুটি ট্যাক্টিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল উৎক্ষেপণ করা হয়
এবং যে দ্বীপকে লক্ষ্য করে এসব ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয় সেগুলো ভূমি থেকে ৪০০
মিটার ওপরে সঠিকভাবে বিস্ফোরিত হয়। ভূমি থেকে ৪০০ মিটার উপরে বিস্ফোরিত
হবে বলে আগে থেকে ঠিক করা হয়েছিল।
উত্তর কোরিয়ার এ মহড়ায় পিয়ংইয়ং কীভাবে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধের কল্পনা করে
যাতে পরমাণু অস্ত্র দিয়ে দক্ষিণের ওপর আঘাত হানা হয় এবং দক্ষিণাঞ্চলে
শত্রুর যেকোনো আক্রমণ মোকাবিলার জন্য উত্তর কোরিয়ার সেনারা ছুটে যায়-
বিবৃতিতে তা বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।#
342/