ওই দূতাবাস নিজস্ব অফিসিয়াল এক্স
পেইজে দেয়া এক পোস্টে লিখেছে, “ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে সম্পর্ক
স্বাভাবিকীকরণের জের ধরে শনিবার, ৯ সেপ্টেম্বর, একটি সৌদি প্রতিনিধিদল
তেহরান গেছে। প্রতিনিধিদলটি বালু ও ধুলিঝড় মোকাবিলা বিষয়ক তেহরান সম্মেলনে
অংশগ্রহণ করবে।”
রিয়াদস্থ ইরান দূতাবাসের এক্স পোস্টে আরো বলা হয়েছে, “ইরানের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পর্যটন ও হস্তশিল্প মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিনিধিদলও রোববার রিয়াদ অনুষ্ঠেয় একটি সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবে। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো রিয়াদ সম্মেলনের আয়োজন করছে।”
ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি শনিবার তেহরানে অনুষ্ঠানরত বালু ও ধুলিঝড় মোকাবিলা বিষয়ক সম্মেলন উদ্বোধন করেন। তিনি উদ্বোধনি অধিবেশনে দেয়া ভাষণে বলেন, ধুলিঝড় মোকাবিলা করে পরিবেশ রক্ষা করার জন্য আঞ্চলিক দেশগুলোকে একটি সম্মিলিত পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
সৌদি আরব ও ইরাকের মরুভূমিতে সৃষ্ট বালু ও ধুলিঝড়ের কারণে বাতাসের বিশাল স্তরে বালু ও ধুলিকণা ছড়িয়ে পড়ে। বালু ও ধুলিকণাসমৃদ্ধ ওই দুষিত বায়ু শত শত কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ইরানে প্রবেশ করে এবং ইরানের বায়ূ দূষণের অন্যতম প্রধান কারণ এই দূষিত বায়ু। আঞ্চলিক দেশগুলোর সহযোগিতা ছাড়া ইরানের একার পক্ষে এই দূষণ রোধ করা সম্ভব নয়।#
342/