ইরানের সাংস্কৃতিক বিপ্লবী উচ্চ পরিষদের সদস্যরা সম্প্রতি ইসলামী প্রজাতন্ত্রের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংস্থা প্রতিষ্ঠা এবং পরিচালনার নীতিমালা অনুমোদন করেছেন।
পার্স টুডে জানিয়েছে, ইরানের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট রুহুল্লাহ দেহকানি ফিরোজাবাদী সামাজিক মাধ্যমে তার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, ইরানের জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংস্থা প্রতিষ্ঠার সাথে সাথে শহীদ প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসির পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হলো।
ইরানের প্রেসিডেন্ট চার বছরের জন্য 'জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংস্থা'র প্রধানের নিয়োগ দিয়ে থাকেন। তবে প্রয়োজনে তা নবায়ন করা যাবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হলো এমন একটি প্রযুক্তি, যা তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে যন্ত্র বা অ্যাপ্লিকেশনকে মানুষের বুদ্ধি ও চিন্তাশক্তির আদলে কাজের উপযোগী করে তোলে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও নতুন প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ইরান এই অঞ্চলে বিশেষকরে মুসলিম বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কিছু পশ্চিমা দেশ যখন ইরানের বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে তখন এই উন্নয়নগুলো ঘটছে।#
342/