আহলে বাইত (আ.) বার্তা সংস্থা (আবনা): পলিটিকো উল্লেখ করেছে, এসব বাহিনীর মূল কাজ হবে জাতিসংঘের অধীনে গাজায় সংঘাত রোধ, ত্রাণবাহনের নিরাপদ চলাচল নিশ্চিতকরণ এবং পর্যবেক্ষণ।
ইন্দোনেশিয়া এ পর্যন্ত একমাত্র দেশ হিসেবে প্রকাশ্যে গাজায় সৈন্য প্রেরণের প্রস্তাব জানিয়েছে; তারা বলেছেন, জাতিসংঘের অনুমোদনে শান্তিরক্ষী মিশনের আওতায় তারা প্রয়োজন হলে ২০ হাজার সেনা পাঠাতে প্রস্তুত।
তথ্যসূত্র না জানিয়ে পলিটিকো আরও দাবি করেছে, কাতার, মিসর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) সেনাও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমন্বয়ে ইসরায়েলে একটি সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থান করে যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ভূমিকা নিতে পারে।
মূলত হামাসকে নিরস্ত্রীকরণের জন্যই ভবিষ্যৎ ধাপ হিসাবে গাজায় আন্তর্জাতিক সেনা পাঠানোর কথা শান্তি প্রস্তাবে উল্লেখ করেছে ট্রাম্প।
এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেছিল, হামাসকে নিরস্ত্র করা হবে—ইচ্ছাকৃত বা বাধ্য করে হলেও।
Your Comment