আহলে বাইত (আ.) বার্তা সংস্থা (আবনা): জাতিসংঘে দেওয়া বক্তব্যে ইরাভানি জোর দিয়ে বলেন, "নীরবতার মাধ্যমে গণহত্যার অপরাধ মুছে ফেলা যায় না। বিশ্বকে অবশ্যই ঐক্যবদ্ধভাবে ও দৃঢ়তার সঙ্গে বিশেষ করে ইসরায়েলের গণহত্যামূলক অপরাধ বন্ধ করতে এবং ভুক্তভোগীদের মর্যাদা রক্ষায় পদক্ষেপ নিতে হবে।"
ইরাভানি আরও উল্লেখ করেন- "গণহত্যা নিষিদ্ধকরণ আন্তর্জাতিক আইনের একটি বাধ্যতামূলক নীতি। কোনো রাষ্ট্রই এটিকে উপেক্ষা, দুর্বল করতে বা বেছে বেছে প্রয়োগ করতে পারে না। ন্যায়বিচারকে অবিচ্ছিন্নভাবে অনুসরণ করতে হবে, কারণ দায়মুক্তি কেবল আরও গুরুতর অপরাধকে উৎসাহিত করে।”
জেলেনস্কি শাসনের জন্য উল্টো গণনা শুরু
রাশিয়ার সিনিয়র আইনপ্রণেতা লিওনিদ স্লুতস্কি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ধৈর্য ফুরিয়ে আসছে এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির জন্য “উল্টোগণনা শুরু” হয়ে গেছে।
রুশ দুমার আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান স্লুতস্কি বলেন, ট্রাম্প ইউক্রেনে দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের ওপর জোর দিচ্ছেন এবং ওয়াশিংটন জেলেনস্কিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত শান্তি পরিকল্পনা দ্রুত গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসন ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ২৮ দফার একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছে, যার চারটি মূল অংশ হলো:
১) ইউক্রেনে শান্তি ২) নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ৩) ইউরোপের নিরাপত্তা ৪) যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে রাশিয়া ও ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক
‘তাইওয়ানের স্বাধীনতা’ সমর্থন করা বেইজিংয়ের সংবিধান পরিপন্থি: চীন
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য ওয়াং ই ঘোষণা করেছেন, ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতা’ এগিয়ে নেওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা চীনের ভৌগোলিক অখণ্ডতাবিরোধী এবং এটি বেইজিংয়ের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ হিসেবে গণ্য হবে। তার মতে, এমন পদক্ষেপ চীনের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক আইন উভয়েরই সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
গাজা অবশ্যই ফিলিস্তিনিদের দ্বারাই পরিচালিত হবে : খালেদ মাশআল
হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর প্রবাসী প্রধান খালেদ মাশআল বলেছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলো ইসরায়েল।
তিনি বলেন, “ফিলিস্তিনিদের নিরস্ত্র করা মানে তাদের আত্মা কেড়ে নেওয়া।”
মাশআল আরও জানান, গাজা পরিচালনা করবে একটি ফিলিস্তিনি প্রশাসন এবং এই অঞ্চলের শাসন–ব্যবস্থা কেমন হবে, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারও ফিলিস্তিনি জনগণের।
ক্যামেরা হ্যাক করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল ইরান: ইসরায়েল
ইসরায়েলের সাইবার কর্তৃপক্ষের (INCD) প্রধান ইউসি কারাদি দাবি করেছেন, ১২ দিনের যুদ্ধ চলাকালে ইরান পার্কিং লট ও সড়কের নজরদারি ক্যামেরাগুলোতে অনুপ্রবেশ করে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের চলাচল পর্যবেক্ষণ করেছিল, যাতে তাদের লক্ষ্য করে হামলার পরিকল্পনা করা যায়।
তার দাবি, ইরান যখন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ওয়াইজম্যান ইনস্টিটিউটে হামলা চালায়, তখন ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার আগেই ভবনটি নজরদারি করা একটি সড়ক ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে ছিল।
Your Comment