তিনি বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার যেমন কোনো সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা নেই তেমনি তারা জানে না যে, কীভাবে একটি যুদ্ধরিবতি প্রতিষ্ঠা করতে হয়।”
আমির-আব্দুল্লাহিয়ান বলেন, “ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠনগুলো ঘোষণা করেছে, তারা এখন পর্যন্ত তাদের শতকরা ১০ থেকে ১২ ভাগ শক্তি খরচ করেছে এবং ইসরাইলের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ করতে তারা পূর্ণ প্রস্তুত।”
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধারা গত ৭ অক্টোবর যে আল-আকসা অভিযান পরিচালনা করেছে তাতে শুধু ইসরাইলের নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যর্থতাই ধরা পড়েনি সেইসঙ্গে গোটা ইসরাইলি ভূখণ্ডের গঠনকাঠামোর দুর্বল ভিত্তি প্রকাশ হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, “সে সময় ইসরাইলের সাতটি নিরাপত্তা সংস্থা ২৪ ঘণ্টা ডিউটি পালন করে যাচ্ছিল এবং তাদের হাতে ছিল অত্যাধুনিক সব ডিভাইস। কিন্তু তারপরও হামাস তাদের সব প্রকল্পে ঠাণ্ডা পানি ঢেলে দিয়েছে।”
আমির-আব্দুল্লাহিয়ান বলেন, এমনকি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ১৩ অক্টোবর ইসরাইল সফর করে ইহুদিবাদী কর্মকর্তাদের চোখেমুখে আতঙ্ক ও হতাশার ছাপ দেখতে পেয়েছেন বল স্বীকার করেছেন। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের চতুর্থ শক্তিশালী সেনাবাহিনীর দাবিদার ইসরাইল এখন হামাসের মতো একটি সংগঠনের ভয়ে আতঙ্কিত থাকে। #
342/