ইসরাইল ফিলিস্তিনিদেরকে ফিলিস্তিন থেকে তাড়িয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করলেও এখন এইসব প্রভাবকের কারণে সংকটের মধ্যে রয়েছে এবং ইহুদিবাদী ইসরাইলের দালাল বা দোসররাও অত্যন্ত অচলাবস্থার শিকার।
আবদুল বারি আতওয়ান দৈনিক রায় আল ইওয়াম-এ লিখেছেন এইসব চলক বা প্রভাবকের কারণে ইসরাইলিদের বিপরীত অভিবাসন জোরদার হবে। এই চারটি প্রভাবকের একটি হল লেবাননের হিজবুল্লাহর হুদহুদ নামক ড্রোন ও এর তোলা ভিডিও। এই ড্রোন ৯ ঘণ্টা ধরে হাইফা ও উত্তর ফিলিস্তিনের নানা অঞ্চলের ছবি তুলেছে। দ্বিতীয় প্রভাবক বা চলক হল হিজবুল্লাহর প্রধান সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহর ভাষণ। তিনি বলেছেন, বড় ধরনের যুদ্ধ শুরু হলে হিজবুল্লাহ যুদ্ধের সাধারণ রীতি না মেনেই যুদ্ধ করবে। অর্থাৎ ইসরাইলের সামরিক ও বেসামরিক অবকাঠামো ও অবস্থানের মধ্যে কোনো পার্থক্য করবে না হিজবুল্লাহ।
তৃতীয় চলক হল ইসরাইলি কর্মকর্তারাই বলছেন, ইসরাইলের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর ওপর হিজবুল্লাহর হামলা হলে ইসরাইল পুরোপুরি অচল হয়ে পড়বে। আর চতুর্থ চলক হল গ্যালিলি অঞ্চলের ওপর হিজবুল্লাহর হুদহুদ –দুই নামক ড্রোনের উড্ডয়ন। এই ঘটনাও ইসরাইলিদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
আতওয়ান বলেন, ৭৬ বছর পর আমাদের স্বপ্ন বাস্তব রূপ নিতে শুরু করেছে। গাজা ও পশ্চিম তীরের বীর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ত্যাগের কারণেই আজ লেবানন, ইয়েমেন ও ইরাক প্রতিরোধ অক্ষে যোগ দিয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, ফিলিস্তিনে তথা স্বদেশের মাটিতে ফিলিস্তিনিদের ফিরে আসা অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় অনেক কাছে ঘনিয়ে এসেছে। #
342/