আহলে বাইত (আ.) বার্তা সংস্থা (আবনা): ইসরায়েলের নিন্দা জানিয়ে দেওয়া এক বিবৃতি প্রত্যাহার করতে মিসরের আল–আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমামকে দেশটির প্রেসিডেন্ট কার্যালয় থেকে চাপ দেওয়া হয়েছিল। পরে সেই বিবৃতি প্রত্যাহার করা হয়। দুটি সূত্র মিডল ইস্ট আইকে এ তথ্য জানিয়েছে।
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ক্ষুধায় রাখাকে ‘গণহত্যার উদ্দেশ্যে অনাহার’ চাপানো উল্লেখ করে ইসরায়েলের নিন্দা জানিয়েছিল কায়রোভিত্তিক আল–আজহার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেটি সরাতে মিসরের প্রেসিডেন্ট কার্যালয় থেকে আল-আজহারের প্রধান ইমাম আহমদ আল-তায়েবকে চাপ দেওয়া হয়েছিল।
ইসরায়েলের নিন্দা জানিয়ে দেওয়া এক বিবৃতি প্রত্যাহার করতে মিসরের আল–আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমামকে দেশটির প্রেসিডেন্ট কার্যালয় থেকে চাপ দেওয়া হয়েছিল। পরে সেই বিবৃতি প্রত্যাহার করা হয়। দুটি সূত্র মিডল ইস্ট আইকে এ তথ্য জানিয়েছে।
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ক্ষুধায় রাখাকে ‘গণহত্যার উদ্দেশ্যে অনাহার’ চাপানো উল্লেখ করে ইসরায়েলের নিন্দা জানিয়েছিল কায়রোভিত্তিক আল–আজহার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেটি সরাতে মিসরের প্রেসিডেন্ট কার্যালয় থেকে আল-আজহারের প্রধান ইমাম আহমদ আল-তায়েবকে চাপ দেওয়া হয়েছিল।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আরও বলেছে, গাজায় যুদ্ধবিরতিসংক্রান্ত চলমান আলোচনার ওপর বিবৃতিটির প্রভাব পড়ার আশঙ্কা থাকায় তারা নিজেরাই তা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষার কথা বিবেচনা করে এমনটা করা হয়েছে।
আল-আজহার কর্তৃপক্ষের দাবি, তারা গাজায় প্রতিদিনের রক্তপাত বন্ধ করাকেই সবচেয়ে গুরুত্ব দেয়। তাদের আশা, এ আলোচনার মাধ্যমে রক্তপাত দ্রুত বন্ধ হবে ও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের জীবনধারণের সবচেয়ে জরুরি প্রয়োজনগুলো মিটবে।
ইসরায়েলের নিন্দা জানিয়ে দেওয়া বিবৃতি গত মঙ্গলবার প্রকাশ করেছিল আল–আজহার বিশ্ববিদ্যালয়। আল–আজহার ও মিসরের প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের দুটি সূত্র মিডল ইস্ট আইকে বলেছে, বিবৃতিটি প্রকাশের কিছুক্ষণ পরই প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল–সিসির কার্যালয়ের অনুরোধে তা সরিয়ে ফেলা হয়। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার অনুমতি না থাকায় ওই দুই সূত্র নাম প্রকাশে রাজি হয়নি।
Your Comment