গতকাল (শনিবার) নিউইয়র্কভিত্তিক ইরানি মিশন এক বিবৃতিতে এই মন্তব্য করেছে। তার আগের দিন বেইজিংয়ে ইরান ও সৌদি আরব চুক্তি সই করে। চুক্তির সইয়ের ক্ষেত্রে চীন মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে।
ইরানি মিশন তাদের বিবৃতিতে বলেছে, ইরান-সৌদি চুক্তি দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক- তিনক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। পাশাপাশি মুসলিম বিশ্বের জন্য এ চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দেখা যাবে। এই চুক্তির ফলে ইয়েমেনের যুদ্ধবিরতি দ্রুততর করবে সৌদি আরব। এ কারণে অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব হবে।
২০১৫ সালের ২৬ মার্চ সৌদি আরব ইয়েমেনে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে। এই যুদ্ধে সৌদি আরবকে কয়েকটি আরব দেশ এবং আমেরিকা ও তার পশ্চিমা মিত্ররা ব্যাপকভাবে সহযোগিতা করেছে। ইয়েমেনের হুথি আনসারুল্লাহ আন্দোলনকে সমূলে উৎখাত এবং পলাতক আব্দ রাব্বু মানসুর হাদীকে ক্ষমতায় বসানোর লক্ষ্য নিয়ে সৌদি আরব ইয়েমেনে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে।#
342/