পরমাণু ইস্যুটি গত দুই দশকে ইরানের পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু ছিল। শত্রুরা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করার জন্য অভিযুক্ত করে এসেছে,। ইরানও সবসময় এই অভিযোগগুলো প্রত্যাখ্যান করে পরমাণু কর্মসূচির ওপর জোর দিয়েছে।
এছাড়াও ইসলামী বিপ্লবের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, ইসলাম ধর্মের নীতি অনুসারে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন নিষিদ্ধ। ইরান পারমাণবিক ও রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহারকে ক্ষমার অযোগ্য পাপ বলে বিবেচনা করে।
অ্যাস্পেন সিকিউরিটি ফোরামে হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান সাংবাদিকদের বলেন: পরমাণু অস্ত্র তৈরির কোনো সিদ্ধান্ত নেয় নি ইরান।
পূর্ববর্তী মার্কিন প্রশাসন জেসিপিওএ থেকে একতরফাভাবে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়ার পদক্ষেপের সমালোচনা করেন জ্যাক। তিনি বলেন: জো বাইডেন সরকারের মেয়াদ শুরু হওয়ার পর থেকেই প্রশাসন ইরানের সাথে আবারও পরমাণু কূটনীতি চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে।#
342/