-
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট: গাজা বিশ্বের প্রতিরোধের রাজধানী।
গুস্তাভো পেট্রো:গাজার জনগণের আত্মত্যাগের স্বীকৃতিস্বরূপ আমি সাইমন বলিভার কমব্যাট মেডেল প্রদান করতে চাই।
-
ইমাম হুসাইন (আ.)-এর পবিত্র মাজারে ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রদূত।
ইরাকের পবিত্র কারবালায় ইমাম হুসাইন (আ)- এর মাজার শরিফ যিয়ারত করেছেন ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রদূত।
-
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী: গাজায় ৬ কোটি ১০ লাখ টনেরও বেশি ধ্বংসস্তূপ।
ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্ম সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) জানিয়েছে, গাজা উপত্যকার বিশাল এলাকা এখন ৬১ মিলিয়ন টনেরও বেশি ধ্বংসস্তূপে ঢেকে রয়েছে।
-
জাতিসংঘ গাজার জন্য কী করেছে?
সাম্প্রতিকতম এবং ব্যাপকতার দিক থেকে গুরুতর ইসরায়েল-গাজা সংঘাত দিয়ে বিবেচনা করলে প্রশ্ন আসে যে জাতিসংঘের ভূমিকা কেমন ছিল?
-
নেতানিয়াহু এবং ট্রাম্পের মধ্যে বিরোধ ক্রমশ তীব্র হচ্ছে।
ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর দখল করলে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন হারাবে ইসরায়েল বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
-
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে সর্ব্বোচ নেতার বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া ।
যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স- ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র থেকে বঞ্চিত রাখতে কূটনীতিকে প্রাধান্য দেবে ওয়াশিংটন।
-
আমেরিকানরা এখনই চাচ্ছে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
যুক্তরাষ্ট্রের বেশিরভাগ আমেরিকান নাগরিক এখন ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত বলে মনে করেন ।
-
ট্রাম্পের প্রতি ঘৃণা- আমেরিকায় নতুন ঐক্যের রহস্য ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের মধ্যে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রতি ঘৃণা একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
-
যুক্তরাষ্ট্রের বেশিরভাগ নাগরিক ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতিকে সমর্থন করে ।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত বলে মনে করেন ৮০% ডেমোক্র্যাট এবং ৪১% রিপাবলিকানসহ বেশিরভাগ যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
-
রাজার বেশে যুদ্ধবিমানে করে বিক্ষোভকারীদের ওপর ময়লা ফেলছে ট্রাম্প!
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ‘নো কিংস’ স্লোগানকে সামনে রেখে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে।
-
'নো কিং': আমেরিকায় ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রেসিডেন্ট এবং তার "কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা"র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে লাখ লাখ আমেরিকান "নো কিংস" স্লোগানে দেশব্যাপী বিক্ষোভে রাস্তায় নেমেছে।
-
ট্রাম্প ইসরায়েলকে গাজায় হামলার অনুমতি দিবে।
হামাস যদি যুদ্ধবিরতি চুক্তি না মানে, তাহলে ইসরায়েলি বাহিনীকে গাজায় আবার যুদ্ধ শুরু করার অনুমতি দিতে পারে বলে জানিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
-
গাজা যুদ্ধের অবসান নিয়ে মার্কিন শিক্ষার্থীদের মনে সঙ্কোচ ও প্রশ্ন।
ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরের পর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একদিকে স্বস্তি অনুভব করছেন, অন্যদিকে ভবিষ্যৎ নিয়ে রয়েছেন উদ্বেগে।
-
ইসরায়েল পার্লামেন্টে ট্রাম্পের ভাষণে ‘১৭ মিথ্যাচার’ শনাক্ত।
ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শান্তির রাষ্ট্রপতি হিসেবে স্বাগত জানানো হয়। আইনপ্রণেতারা হাসেন, করতালি দেন এবং দাঁড়িয়ে অভ্যর্থনা জানান। তবে এই নাটকের আড়ালে ছিল তথ্যের ইচ্ছাকৃত বিকৃতি ও ধোঁয়াশা।
-
গার্ডিয়ান সংবাদপত্রে ট্রাম্পকে সংস্কারক বলার কটাক্ষ।
গার্ডিয়ান সংবাদপত্র গাজার ধ্বংসাবশেষে মার্কিন রাষ্ট্রপতির একটি কার্টুন প্রকাশ করে তার শান্তিবাদী হওয়ার দাবিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে।
-
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি ট্রাম্পকে বলেছেন: ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি করা অপরাধের সাথে জড়িত।
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি গাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধের সময় ইসরায়েলি শাসনব্যবস্থায় অস্ত্র পাঠানোর তীব্র সমালোচনা করেন এবং এই পদক্ষেপকে অপরাধের সাথে জড়িত বলে অভিহিত করেন।
-
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি: আমরা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন দেখতে আশা করি।
কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি গাজা উপত্যকার শান্তি পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন, আশা প্রকাশ করেছেন যে এই যুদ্ধবিরতি একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র বাস্তবায়নের একটি ভূমিকা হবে।
-
বাংলাদেশে আসা চালানসহ ৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান-জাহাজের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চলতি বছরে ইরানি তেল ও এলপিজি পরিবহন এবং এর উৎস গোপনের সঙ্গে জড়িত বিদেশি প্রতিষ্ঠান ও নৌবাহিনীর ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে।
-
ফিলিস্তিনি জনগণের সমর্থনে এবং গাজার অপরাধের নিন্দায় কিউবায় দেশব্যাপী সমাবেশ।
হাজার হাজার কিউবান দেশজুড়ে জনসভা করেছে, ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি তাদের সমর্থন প্রকাশ করে এবং গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সরকারের অপরাধ অবিলম্বে বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে।
-
তেল আবিবকে ৩২ বিলিয়ন সামরিক সহায়তা করেছে আমেরিকা।
গাজাযুদ্ধে ইসরায়েলের প্রধান সমর্থকগত দুই বছরে ইহুদিবাদী ইসরায়েল এবং এই অঞ্চলে অভিযানের জন্য সামরিক সহায়তা দিতে ৩২ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি ব্যয় করেছে যা ছাড়া গাজা যুদ্ধ অব্যাহত রাখা অসম্ভব হতো।
-
গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাবে হামাসের আংশিক রাজি হওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-হামাসের এই ঘোষণার পর ট্রাম্প ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে।
-
কলম্বিয়াতে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার।
গাজাগামী ত্রাণবহরে ইসরাইলের বাধা এবং দুই কলম্বিয়ান কর্মীকে আটকের অভিযোগে কলম্বিয়ায় কর্মরত অবশিষ্ট ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করা হয়েছে।
-
গাজাগামী নৌবহর নিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কলম্বিয়ার হুঁশিয়ারি ।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা- নৌবহরে যেকোনো হামলার বিষয়ে ইসরায়েলকে কতর্কা করেছেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো।
-
ইরাকে সামরিক মিশন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন সিদ্ধান্ত
মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ (পেন্টাগন) মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা ইরাকে তাদের সামরিক মিশন ধীরে ধীরে কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
-
যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ‘শাটডাউন’-এর মুখে ।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনার তহবিলের জোগাড়ের জন্য উত্থাপিত অন্তর্বর্তী 'ফান্ডিং বিল' নিয়ে একমত হতে পারেননি ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানরা।
-
যুক্তরাষ্ট্রে চার্চে বন্দুকধারীর হামলা।
যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের একটি মরমন চার্চে বন্দুকধারীর গুলিবর্ষণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কমপক্ষে চারজন নিহত ও আটজন আহত হয়েছেন।
-
ট্রাম্প-নেতানিয়াহু আবারো জরুরী বৈঠকে বসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আজ সোমবার এ বছর চতুর্থবারের মতো হোয়াইট হাউসে বৈঠকে বসছেন।
-
মার্কিন পত্রিকায় ইরানি ড্রোন কপির খবর।
মার্কিন পত্রিকা:বিশ্বের সব দেশ ইরানি 'শাহেদ' ড্রোন কপি করার চেষ্টা করছে।
-
গাজায় যুদ্ধবিরতির ক্ষেত্রে ইসরায়িলের সুবিধাতে ট্রাম্পের নতুন পরিকল্পনা।
গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত নতুন একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
-
জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সামনে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ।
ইসরায়েলি সরকারের পলাতক প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু যখন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিচ্ছিল, তখন শত শত মানুষ নিউইয়র্কে সংগঠনের সদর দপ্তরের সামনে জড়ো হয়ে তার গ্রেপ্তারের দাবি জানায়।