আফ্রিকা
-
জাতিসংঘ: আফ্রিকার সাহেল অঞ্চলে ৪০ লক্ষ মানুষ বাস্তুচ্যুত।
জাতিসংঘ সতর্ক করে দিয়েছে যে ব্যাপক সহিংসতা, নিরাপত্তাহীনতা এবং জলবায়ু পরিবর্তন আফ্রিকার সাহেল অঞ্চলে প্রায় ৪০ লক্ষ মানুষকে তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য করেছে।
-
আফ্রিকান দেশগুলিতে ইসরায়েলি প্রভাব সম্প্রসারণ।
বিশ্লেষকরা বিশ্বাস করেন যে ইসরায়েলের নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক এবং গুপ্তচরবৃত্তির সহযোগিতার কারণে ইথিওপিয়া এবং কঙ্গো সহ কিছু আফ্রিকান দেশ জাতিসংঘে সাম্প্রতিক ভোটে ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন ঘোষণা করা থেকে বিরত রয়েছে।
-
কীভাবে সশস্ত্র সংঘাতের রূপ বদলে দিচ্ছে আফ্রিকায় ড্রোন ।
আফ্রিকার ড্রোন শুধু শক্তির ভারসাম্যই বদলায়নি, বরং সংঘাতের ধরন ও আঞ্চলিক জোটকেও নতুনভাবে গড়ে তুলেছে।
-
সুদানে ভূমিধসে মিশে গেছে একটি গ্রাম
আফ্রিকার দেশ সুদানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ ভূমিধসে একটি সম্পূর্ণ গ্রাম মাটির নিচে চাপা পড়ে গেছে।
-
‘স্কুল ফর হাসবেন্ডস’
ভালো স্বামী বানাতে সেনেগালে চালু হয়েছে ‘স্কুল ফর হাসবেন্ডস’
-
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত আশ্রয়প্রার্থীদের নিতে রাজি উগান্ডা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আশ্রয় প্রত্যাখ্যাত তৃতীয় দেশের নাগরিকদের গ্রহণে সম্মত হয়েছে আফ্রিকার দেশ উগান্ডা।
-
প্রেমের পথে আফ্রিকা মহাদেশের সুবাস+ছবি।
আফ্রিকা মহাদেশের সুবাস; ইমাম হুসাইন (আ.)-এর প্রেমীদের সাংস্কৃতিক মিছিল আমুদ ৩৭৯-এ আরবাইন তীর্থযাত্রীদের আয়োজন করে।
-
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে দক্ষিণ আফ্রিকা সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে ক্ষোভ বাড়ছে।
-
আফ্রিকায় নতুন মার্কিন কৌশল
শান্তি চুক্তি নাকি কঙ্গোর সম্পদ চুরি
-
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে দক্ষিণ আফ্রিকার মামলায় সমর্থন ব্রাজিলের
গাজায় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে দক্ষিণ আফ্রিকার করা মামলায় আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন জানাতে যাচ্ছে ব্রাজিল। গতকাল বুধবার, এক বিবৃতিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তারা মামলায় হস্তক্ষেপের জন্য চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিচ্ছে, যাতে ইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনার আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নেওয়া যায়।
-
সেনেগাল থেকে ফরাসি সেনা প্রত্যাহার; আর কোনো ঔপনিবেশিক শক্তির আনুগত্য নয়
ফ্রান্সের সেনারা বাধ্য হয়ে সেনেগাল ছাড়ছে। ফ্রান্স গত মার্চ মাস থেকে ধাপে ধাপে সেনেগালের সামরিক ঘাঁটিগুলো হস্তান্তর শুরু করেছে। এই প্রত্যাহার দেশটিতে ফরাসি সেনাবাহিনীর ৬৫ বছরের উপস্থিতির অবসান ঘটিয়েছে। এর ফলে পশ্চিম ও মধ্য আফ্রিকায় আর কোনো স্থায়ী ফরাসি সামরিক ঘাঁটি থাকল না।